আশুলিয়া প্রতিনিধি:
আশুলিয়ার গাজীরচট এলাকার এতিহ্যবাহী খানঁ পরিবারের সন্তান শাহাদাত খানঁ।
বিএনপির দুর্গখ্যাত এ অঞ্চলে যখন আওয়ামীলীগ করতো গুটি কয়েক তাদের মাঝে অন্যতম শাহাদাত হোসেন খানঁ।
আ.লীগের দুর্দিনের কান্ডারী এই নেতা বিগত দিনে দলের আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন সবার আগে।
পরিশ্রম করে হালাল ব্যবসা ও একনিষ্ঠ রাজনীতির মাধ্যমে নিজেকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তিনি।
ইতিমধ্যে এই তরুণ রাজনৈতিক নেতা দলীয় নেতাকর্মী ও সমাজের অসহায় দারিদ্র মানুষের সাহায্য সহযোগীতা করে জনসাধারণের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। অবদান রেখেছেন বহু অসহায় হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে।
এ ছাড়াও সদ্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দেশ বরেণ্য চিকিৎসক ডাঃএনামুর রহমানের বিশাল বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। নির্বাচনে খরচ করেন ব্যক্তিগত অর্থ।
এ কারণে ডাঃ এনামুর রহমানসহ দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছে দিন দিন আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন এই নেতা।
সম্প্রতি একুশে নিউজ টিভি নামে একটি অনলাইন পত্রিকায় সাভার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাহাদাৎ কে জড়িয়ে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এ প্রসঙ্গে শাহাদাত হোসেন খান এই প্রতিবেদককে জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণীত হয়ে ছাত্র জীবন থেকে আমি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কখনো দলের আদর্শ থেকে বিচ্যুতি হয়নি। দলীয় যেকোন অনুষ্ঠান নিজের পকেটের পয়সায় করেছি, জড়াইনি কোনো অনৈতিক কাজে। দীর্ঘদিন ধরে দল ও এলাকার মেহনতি মানুষের জন্য কাজ করেছি। বিপদ-আপদে সব সময় দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর পাশে ছিলাম। সেবার পরিধি বাড়াতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছি। কিন্তু গত ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার একটি অনলাইন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে যে ভুয়া সংবাদ করা হইছে তা মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এসব সংবাদ প্রকাশ করে সাময়িকভাবে কেউ কেউ হয়তো লাভবান হবেন এবং আমার সম্মানহানি হবে, তবে এটা দিনের আলোর মতো সত্য যে, যারা আমাকে ভালবাসে তারা আমাকে চিনে জানে।
আমার জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন করার জন্য একটি বিশেষ মহল অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে ।
সর্বপোরি আমি বলতে চাই একটি বিশেষ মহল সাংবাদিক সমাজকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে উন্নয়ন কর্মকান্ড বাধাগ্রস্ত করে আমাকে জনবিচ্ছিন্ন করতে চায়। পরিশেষে প্রিয় সাংবাদিক সমাজকে বলতে চাই আমার ব্যাপারে যে কোন রির্পোট প্রকাশ করার পূর্বে মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করুন, তাহলেই জানতে পারবেন সাধারণ জনতার জন্য আমি কি করেছি এবং কতটা করতে পেরেছি।আমি বিশ্বাস করি একদিন মিথ্যার পাহাড় ভেঙ্গে সত্য সবার সামনে প্রকাশিত হবে।
আশুলিয়ার গাজীরচট এলাকার এতিহ্যবাহী খানঁ পরিবারের সন্তান শাহাদাত খানঁ।
বিএনপির দুর্গখ্যাত এ অঞ্চলে যখন আওয়ামীলীগ করতো গুটি কয়েক তাদের মাঝে অন্যতম শাহাদাত হোসেন খানঁ।
আ.লীগের দুর্দিনের কান্ডারী এই নেতা বিগত দিনে দলের আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন সবার আগে।
পরিশ্রম করে হালাল ব্যবসা ও একনিষ্ঠ রাজনীতির মাধ্যমে নিজেকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তিনি।
ইতিমধ্যে এই তরুণ রাজনৈতিক নেতা দলীয় নেতাকর্মী ও সমাজের অসহায় দারিদ্র মানুষের সাহায্য সহযোগীতা করে জনসাধারণের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। অবদান রেখেছেন বহু অসহায় হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে।
এ ছাড়াও সদ্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দেশ বরেণ্য চিকিৎসক ডাঃএনামুর রহমানের বিশাল বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। নির্বাচনে খরচ করেন ব্যক্তিগত অর্থ।
এ কারণে ডাঃ এনামুর রহমানসহ দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছে দিন দিন আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন এই নেতা।
সম্প্রতি একুশে নিউজ টিভি নামে একটি অনলাইন পত্রিকায় সাভার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাহাদাৎ কে জড়িয়ে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এ প্রসঙ্গে শাহাদাত হোসেন খান এই প্রতিবেদককে জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণীত হয়ে ছাত্র জীবন থেকে আমি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। কখনো দলের আদর্শ থেকে বিচ্যুতি হয়নি। দলীয় যেকোন অনুষ্ঠান নিজের পকেটের পয়সায় করেছি, জড়াইনি কোনো অনৈতিক কাজে। দীর্ঘদিন ধরে দল ও এলাকার মেহনতি মানুষের জন্য কাজ করেছি। বিপদ-আপদে সব সময় দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর পাশে ছিলাম। সেবার পরিধি বাড়াতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছি। কিন্তু গত ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার একটি অনলাইন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে যে ভুয়া সংবাদ করা হইছে তা মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এসব সংবাদ প্রকাশ করে সাময়িকভাবে কেউ কেউ হয়তো লাভবান হবেন এবং আমার সম্মানহানি হবে, তবে এটা দিনের আলোর মতো সত্য যে, যারা আমাকে ভালবাসে তারা আমাকে চিনে জানে।
আমার জনপ্রিয়তা ক্ষুন্ন করার জন্য একটি বিশেষ মহল অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে ।
সর্বপোরি আমি বলতে চাই একটি বিশেষ মহল সাংবাদিক সমাজকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে উন্নয়ন কর্মকান্ড বাধাগ্রস্ত করে আমাকে জনবিচ্ছিন্ন করতে চায়। পরিশেষে প্রিয় সাংবাদিক সমাজকে বলতে চাই আমার ব্যাপারে যে কোন রির্পোট প্রকাশ করার পূর্বে মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করুন, তাহলেই জানতে পারবেন সাধারণ জনতার জন্য আমি কি করেছি এবং কতটা করতে পেরেছি।আমি বিশ্বাস করি একদিন মিথ্যার পাহাড় ভেঙ্গে সত্য সবার সামনে প্রকাশিত হবে।