কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিয়ে সেখানে ভারতীয়
সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নকে দিল্লির নিজস্ব বিষয়ে উল্লেখ করে তাতে সমর্থন
জানিয়েছে দখলদারি ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরাইল।
ভারতে নিযুক্ত ইসরাইলের রাষ্ট্রদূত রন মালকা শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে
আলোচনাকালে কাশ্মীর নিয়ে তার দেশের অবস্থানের কথা পরিষ্কার করেন। খবর
আনন্দবাজার ও এনডিটিভির।
জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে দিল্লির সিদ্ধান্তকে পুরোপুরি সমর্থন জানানোর অন্যতম কারণ ইসরাইল ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ। রাষ্ট্রদূত রন মালকা বলেন, জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তা ভারতীয় সীমান্তের ভেতরেই নেয়া হয়েছে। আমরা জানি, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রান্তিক দেশ ভারত। তারা ব্যক্তি স্বাধীনতা, ব্যক্তি অধিকার এবং আইনকে সম্মান করেন।
কাশ্মীর থেকে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার বিতর্কে পশ্চিমের একাধিক দেশকে পাশে পেয়েছে ভারত। ব্রিটেন ও আমেরিকার মতো কিছু দেশ উপত্যকায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রশ্নটি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রশ্ন তুলেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে চীন প্রকাশ্যেই এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে। এই অবস্থায় ইসরাইলের সর্বাত্মকভাবে পাশে থাকার বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। কারণ ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির বিরুদ্ধে কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীদের দমনে ভারতীয় বাহিনীকে সহায়তার অভিযোগ বহুদিনের।
জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে দিল্লির সিদ্ধান্তকে পুরোপুরি সমর্থন জানানোর অন্যতম কারণ ইসরাইল ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ। রাষ্ট্রদূত রন মালকা বলেন, জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তা ভারতীয় সীমান্তের ভেতরেই নেয়া হয়েছে। আমরা জানি, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রান্তিক দেশ ভারত। তারা ব্যক্তি স্বাধীনতা, ব্যক্তি অধিকার এবং আইনকে সম্মান করেন।
কাশ্মীর থেকে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার বিতর্কে পশ্চিমের একাধিক দেশকে পাশে পেয়েছে ভারত। ব্রিটেন ও আমেরিকার মতো কিছু দেশ উপত্যকায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রশ্নটি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রশ্ন তুলেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে চীন প্রকাশ্যেই এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে। এই অবস্থায় ইসরাইলের সর্বাত্মকভাবে পাশে থাকার বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। কারণ ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির বিরুদ্ধে কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামীদের দমনে ভারতীয় বাহিনীকে সহায়তার অভিযোগ বহুদিনের।