সাভার প্রতিনিধি:
সাভারে র্যাব-৪ এর ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে অনুমোদনবিহীন, নকল ও নিবন্ধন নেই এমন পণ্য তৈরি দায়ে উদয় টয়লেট্রিজ এন্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ নামের একটি প্রসাধনী তৈরি কারখানাকে ৪২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রবিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা আরিচা মহাসড়কের সাভারে হেমায়েতপুরের চলন্তিকা হাউজিং এলাকায় র্যাব-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ এই অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় কারখানার মালামাল জব্দসহ অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচালক মোঃ লালন মিয়াকে এক বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়।
এব্যাপারে র্যাব-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ জানান, বিএসটিআই নিবন্ধনসহ প্রতিষ্ঠানটির কোন ধরণের অনুমোদন নেই এবং তারা নামী দামী পণ্যের লোগো নকল করে ভেজাল পণ্য তৈরি করে আসছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, কারখানাটি একই ডিটারজেন্ট পাউডার ৭টি আলাদা আলাদা মোড়কে প্যাকেটজাতকরণ করে আসছে। এছাড়াও তারা ডিটারজেন্টসহ যে ধরনের পণ্য উৎপাদন করে আসছিলো তা অত্যন্ত নিম্মমানের এবং মানুষ ও পরিবেশের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এসব কারণে বিএসটিআই ও ভোক্তা অধিকার আইনের দন্ডবিধি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটিকে আর্থিক জরিমানা সহ কারখানার মালামাল জব্দ করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের কথাও জানান র্যাব-৪ এর এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এদিকে জরিমানাকৃত কারখানাটির কর্মকান্ড সম্পর্কে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশনের (বিএসটিআই) মাঠ কর্মকর্তা রেজানুর রহমান সরকার জানান, বিএসটিআইয়ের কোন অনুমোদন না নিয়ে অবৈধভাবে কারখানাটি লোগো ব্যবহার করছে। এছাড়া এই কারখানায় প্রায় ১০ থেকে ১২ টি পণ্য তৈরি করার তথ্য প্রমান পাওয়া গেছে। তারা মুলত নামিদামী প্রতিষ্ঠান, যেমন ইউনিলিভারের আদলে প্যাকেট তৈরি করে পন্য বিক্রি করে আসছিলো যা আইনত দন্ডনীয়।
অভিযান চলাকালীন র্যাব-৪ এর কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।
সাভারে র্যাব-৪ এর ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে অনুমোদনবিহীন, নকল ও নিবন্ধন নেই এমন পণ্য তৈরি দায়ে উদয় টয়লেট্রিজ এন্ড কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ নামের একটি প্রসাধনী তৈরি কারখানাকে ৪২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রবিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা আরিচা মহাসড়কের সাভারে হেমায়েতপুরের চলন্তিকা হাউজিং এলাকায় র্যাব-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ এই অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় কারখানার মালামাল জব্দসহ অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচালক মোঃ লালন মিয়াকে এক বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়।
এব্যাপারে র্যাব-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ জানান, বিএসটিআই নিবন্ধনসহ প্রতিষ্ঠানটির কোন ধরণের অনুমোদন নেই এবং তারা নামী দামী পণ্যের লোগো নকল করে ভেজাল পণ্য তৈরি করে আসছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, কারখানাটি একই ডিটারজেন্ট পাউডার ৭টি আলাদা আলাদা মোড়কে প্যাকেটজাতকরণ করে আসছে। এছাড়াও তারা ডিটারজেন্টসহ যে ধরনের পণ্য উৎপাদন করে আসছিলো তা অত্যন্ত নিম্মমানের এবং মানুষ ও পরিবেশের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এসব কারণে বিএসটিআই ও ভোক্তা অধিকার আইনের দন্ডবিধি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটিকে আর্থিক জরিমানা সহ কারখানার মালামাল জব্দ করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের কথাও জানান র্যাব-৪ এর এই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এদিকে জরিমানাকৃত কারখানাটির কর্মকান্ড সম্পর্কে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশনের (বিএসটিআই) মাঠ কর্মকর্তা রেজানুর রহমান সরকার জানান, বিএসটিআইয়ের কোন অনুমোদন না নিয়ে অবৈধভাবে কারখানাটি লোগো ব্যবহার করছে। এছাড়া এই কারখানায় প্রায় ১০ থেকে ১২ টি পণ্য তৈরি করার তথ্য প্রমান পাওয়া গেছে। তারা মুলত নামিদামী প্রতিষ্ঠান, যেমন ইউনিলিভারের আদলে প্যাকেট তৈরি করে পন্য বিক্রি করে আসছিলো যা আইনত দন্ডনীয়।
অভিযান চলাকালীন র্যাব-৪ এর কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।